বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০৩ অপরাহ্ন

নোটিশ:
দৈনিক তোলপাড় পত্রিকা থেকে আপনাকে স্বাগতম। তোলপাড় পত্রিকা আপনার আমার সবার। আপনার এলাকার উন্নয়নের ভূমিকা হিসেবে পত্রিকাটির মাধ্যমে আমরা দায়িত্ব নিয়েছি।  এ জন্য বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা-বিভাগ-কলেজ ক্যাম্পাসসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় সাংবাদিক নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পত্রিকাটির পর্ষদ।  আগ্রহী হলে আপনিও এক কপি রঙিন ছবিসহ নিম্ন ঠিকানায় সিভি প্রেরণ করে নিয়োমিত সংবাদ পাঠাতে পারেন। সেই সাথে সারা বিশ্বে আপনার এলাকার প্রতিষ্ঠানের প্রচারেরর জন্য  ৫০% কমিশনে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন।

বিবাহবিচ্ছেদ না হলেও ২৭ বছর একা অলকা

শিশুকাল থেকেই সংগীত জগতে পদচারণা। এরপর বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ব্যস্ততা। তার হৃদয়গ্রাহী সুরের জাদুতে মন্ত্রমুগ্ধ সব বয়সী শ্রোতা। রেকর্ডের পাল্লা ভারী হয়েছে ক্যারিয়ার জুড়ে। সেই সুরেলা সংগীতশিল্পী অলকা ইয়াগনিকের ৫৭তম জন্মদিন আজ। ১৯৬৬ সালের আজকের এই দিনে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন কিংবদন্তি এই শিল্পী।-বিনোদন তোলপাড় ।

বিশ হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করা এই সংগীতশিল্পীর ব্যক্তিজীবনের একটি অজানা দিক জেনে আসা যাক। ২৭ বছর ধরে স্বামী নীরাজ কাপুরের কাছ থেকে দূরে আছেন অলকা! না, তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেনি। কাজের সূত্রেই তাদের এই আলাদা বাস।

মাত্র ৬ বছর বয়সে, অল ইন্ডিয়া রেডিওতে প্রথম গান গেয়েছিলেন অলকা ইয়াগনিক। এরপর মায়ের সঙ্গে মুম্বাই এসে দেখা করেন চলচ্চিত্র অভিনেতা ও নির্মাতা রাজ কাপুরের সঙ্গে। অলকার মিষ্টি কণ্ঠ পছন্দ হয় রাজ কাপুরের। পরিচয় করিয়ে দেন সংগীত পরিচালক জুটি লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলালের সঙ্গে। এরপর একের পর এক হিট গান দিয়ে পুরো নব্বই দশক মাতিয়ে রাখেন এই সংগীত জাদুকর।

অলকা ইয়াগনিকের কণ্ঠে ‘টিপ-টিপ বরসা পানি’, ‘বোলে চুড়িয়া’, ‘বড়ি মুশকিল হ্যায়’, ‘তেরি চুনারিয়া’র মতো একাধিক আইকনিক গান মন কেড়েছে দর্শক-শ্রোতাদের।

সোনালি ক্যারিয়ারের পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনও লাইমলাইটে এসেছে বারবার। অলকা ১৯৮৯ সালে শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরাজ কাপুরকে বিয়ে করেন। যদিও বিয়ের পর, গত ২৭ বছর ধরে স্বামীর কাছ থেকে আলাদা থাকছেন তিনি। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো বিয়ের পর দূরে থাকার কারণ কোনো মারামারি নয়, বরং দুজনের কাজ। বিয়ের পর অলকা বেশিরভাগ সময় থাকতেন মুম্বাইতে। অপর দিকে, ব্যবসার কাজে বেশিরভাগ সময় শিলং থাকতেন নীরাজ।

দূরে থাকলেও মাঝে মধ্যে সময় বের করে ঠিকই একসঙ্গে সময় কাটাতেন অলকা-নীরাজ দম্পতি। দূরত্ব তাদের ভালোবাসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। তাদের একমাত্র কন্যাসন্তান সায়েশা কাপুর নিজেও বিবাহিত।

অলকা ইয়াগনিকের প্রেমের গল্প খুবই মজার। নীরাজের সঙ্গে তার প্রথম দেখা হয় রেল স্টেশনে। তারপর ধীরে ধীরে তাদের বন্ধুত্ব প্রেমে রূপ নেয়। ১৯৮৮ সালে, অলকা তার বাবা-মাকে বিয়ের কথা জানান। তার ঠিক এক বছর পর সাত পাকে বাধা পড়েন এই জুটি।

সংগীতে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ২ বার জাতীয় পুরস্কার ও ৭ বার ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জেতেন অলকা ইয়াগনিক। ফিল্মফেয়ারে শ্রেষ্ঠ নারী প্লেব্যাক সংগীতশিল্পী হিসেবে রেকর্ড ৩৬ বার মনোনীত হন তিনি। এছাড়া গত তিন বছর ধরে ‘মোস্ট স্ট্রিমড আর্টিস্ট অন ইউটিউব’ খেতাব জিতেছেন অলকা, নাম লেখান গিনেস রেকর্ডবুকে।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

দৈনিক তোলপাড় এর পক্ষ থেকে সকল পাঠক লেখক সাংবাদিক ও শুভানুধায়ীকে প্রাণঢালা অভিনন্দন। আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, পত্রিকাটি বাংলাদেশের প্রতিটি বিভাগ জেলা উপজেলা থানা কলেজ ক্যাম্পাস-এ এক ঝাঁক তরুন-তরুনী সাংবাদিক নিয়োগ করতে যাচ্ছে ।

আগ্রহীরা দ্রুত এক কপি ছবিসহ প্রধান সম্পাদক বরাবর আবেদন করুন.. আবেদন পাঠানোর ঠিকানা-dailytolpercv@gmail.com

এছাড়া বিশেষ ৫০% ছাড়ে সারাবিশ্বে প্রচারের জন্য আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। বিজ্ঞাপন পাঠানোর ঠিকানা-dailytolpernews@gmail.com যোগাযোগ করুন-+88 01915394614, +8801719026700


© All rights reserved © 2017 তোলপাড়