রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন
শুভেচ্ছা বার্তা:
আলোকিত রাজারহাট একটি বহুল প্রচারিত প্রিন্ট পত্রিকা। এটি নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসছে। পত্রিকাটির পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা। আলোকিত রাজারহাট এর ওয়েবসাইট কয়েকদিনের মধ্যে আপনাদের মাঝে উন্মুক্ত হবে। আপনি গর্বিত সাইটটির সঙ্গে থেকে নিয়মিত খবর দেখুন ও পড়ুন। আমরা আপনার সঙ্গেই আছি। ধন্যবাদ।

যুক্তরাষ্ট্র-তাইওয়ান গোপন সমঝোতা? চীনের অভিযোগ ঘিরে নতুন বিতর্ক

রিপোর্টারের নাম / ৬৪ টাইম ভিউ
Update : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

চিপ তৈরিতে উন্নত প্রযুক্তি ও যন্ত্রাংশ রপ্তানিতে চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তাইওয়ান তার সেমিকন্ডাক্টর বা চিপ শিল্প যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ‘উপহার’ হিসেবে তুলে দিতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ করল চীন। আজ বুধবার চীনের এক মুখপাত্র দাবি করেন, রাজনৈতিক সমর্থন পাওয়ার জন্য তাইওয়ান এই শিল্পকে ব্যবহার করছে।-খবর তোলপাড়।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম থেকে জানা যায়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় চিপ প্রস্তুতকারী কোম্পানি তাইওয়ানের টিএসএমসি। অ্যাপল ও এনভিডিয়া-এর মতো বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান সরবরাহকারী এটি। বর্তমানে ইন্টেলের সঙ্গে অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা করছে টিএসএমসি।

তবে টিএসএমসি বা ইন্টেল এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এবং তাইওয়ানের সরকার বলছে, তারা টিএসএমসি থেকে কোনো বিদেশি বিনিয়োগের প্রস্তাব পায়নি।

অন্যদিকে, তাইওয়ানের সমালোচনা করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, “তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্রের সেমিকন্ডাক্টর ব্যবসা নিয়ে যাচ্ছে। আমি চাই আরও বেশি চিপ যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হোক।”

বেইজিংয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে চীনের তাইওয়ান বিষয়ক অফিসের মুখপাত্র ঝু ফেংলিয়ান অভিযোগ করেন, “তাইওয়ানের মানুষ শঙ্কিত যে (টিএসএমসি) হয়তো ‘যুক্তরাষ্ট্রের চিপ উৎপাদনকারী কোম্পানি’ হয়ে উঠতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “নিজস্ব স্বার্থসিদ্ধির জন্য, ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) সরকার বাইরের শক্তির কাছে অবাধে দাবি জানাচ্ছে। তারা তাইওয়ানের সেমিকন্ডাক্টর শিল্প এবং শক্তিশালী কোম্পানিগুলো ব্যবহার করে বিদেশি দেশগুলোর কাছে স্বার্থের দরজা খুলে দিচ্ছে। এমনকি এই শিল্পগুলোকে ‘উপহার’ হিসেবে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছে। চীনের দাবি, এটি আসলে স্বাধীনতার জন্য একটি হাতিয়ার।”

চীন তাইওয়ানকে তার নিজস্ব অঞ্চল হিসেবে দাবি করে। যদিও তাইপেই সরকার এর দৃঢ় বিরোধিতা করে। তবে তাইওয়ানের বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদন প্রক্রিয়ায় বেইজিংয়ের কোনো হাত নেই।

তবে চীনের এমন অভিযোগ নিয়ে এখন পর্যন্ত তাইওয়ান বা টিএসএমসি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর