বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
দুঃস্থ পরিবাররের ৫শিশু কন্যার পাশে দাঁড়ালেন রাজারহাট ইউএনও ‌‌’বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টাকে ‘জাতীয় সংস্কারক’ ঘোষণার ইচ্ছে নেই’ জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে ১৬জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক কুড়িগ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সংগঠক খাদেমূল ইসলাম মন্ডলের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী নিবন্ধনের তথ্যে ঘাটতি, প্রাথমিক বাছাইয়ে ‘ফেল’ এনসিপিসহ ১৪৪ দল ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে কুড়িগ্রামে জানিয়েছে রুহুল কবির রিজভী শেষ মুহূর্তে আটকে গেল ভারতীয় নার্সের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর ‘ভাটির দেশ হিসাবে তিস্তা নদীর ওপর আমাদের অধিকার আছে’-রাজারহাটে পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশে হিন্দুদের ভবিষ্যৎ! দাখিলের ফলাফলে উলিপুরের এক মাদ্রাসায় শতভাগ ফেল, হতাশ অভিভাবকরা
শুভেচ্ছা বার্তা:
আলোকিত রাজারহাট একটি বহুল প্রচারিত প্রিন্ট পত্রিকা। এটি নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসছে। পত্রিকাটির পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা। আলোকিত রাজারহাট এর ওয়েবসাইট কয়েকদিনের মধ্যে আপনাদের মাঝে উন্মুক্ত হবে। আপনি গর্বিত সাইটটির সঙ্গে থেকে নিয়মিত খবর দেখুন ও পড়ুন। আমরা আপনার সঙ্গেই আছি। ধন্যবাদ।

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেল পেতংতার্ন

রিপোর্টারের নাম / ৮৭ টাইম ভিউ
Update : শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪

থাইল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দেশটির পার্লামেন্টে ভোটাভুটির মাধ্যমে তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হন। একদিন আগে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য তার নাম ঘোষণা করা হয়। খবর রয়টার্স/তোলপাড়।

শুক্রবার ১৬ আগস্ট পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে পেতংতার্নের পক্ষে ৩১৯টি ভোট পড়েছে। আর বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১৪৫টি।

পেতংতার্ন হবেন থাইল্যান্ডের সবচেয়ে কনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী। তা ছাড়া তিনি হবেন দেশটির দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। এর আগে তাঁর ফুফু ইংলাক সিনাওয়াত্রা প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন।

গত বুধবার থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্রেথা থাভিসিনকে পদচ্যুত করেন দেশটির সাংবিধানিক আদালত। পাশাপাশি তাঁর মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ারও রায় দেন আদালত। গতকাল ফেউ থাই পার্টি প্রধানমন্ত্রী পদে নিজেদের প্রার্থী হিসেবে পেতংতার্নের নাম ঘোষণা করে। স্রেথা ও পেতংতার্ন দুজনই ফেউ থাই পার্টির নেতা।

স্রেথার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিত এক আইনজীবীকে মন্ত্রী নিয়োগ দিয়েছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি ‘নৈতিকতার নিয়ম লঙ্ঘন’ করেছেন। ২০২৩ সালের নির্বাচনে ফেউ থাই পার্টি দ্বিতীয় হয়েছিল। তবে তারা জোট সরকার গড়ে তোলে।

পেতংতার্ন হলেন গত দুই দশকে থাইল্যান্ডে সিনাওয়াত্রা পরিবার থেকে প্রধানমন্ত্রী হতে যাওয়া চতুর্থ ব্যক্তি। অপর তিনজনের সবাই সেনা অভ্যুত্থান কিংবা সাংবিধানিক আদালতের রায়ে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন।

থাইল্যান্ডের স্কুল এবং যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন পেতংতার্ন। সিনাওয়াত্রা পরিবারের মালিকানাধীন রেন্ডে হোটেল শিল্প গোষ্ঠীতে কয়েক বছর কাজ করেছেন তিনি। তাঁর স্বামী ওই শিল্প গোষ্ঠীর উপপ্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত। পেতংতার্ন ২০২১ সালে ফেউ থাই পার্টিতে যোগ দেন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে তাঁকে দলের নেতা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর