মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আইসিসি র‌্যাংকিংয়ে সুখবর পেল নাহিদা-জ্যোতিরা বাংলাদেশ সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি শ্রীবরদীতে থানা পুলিশের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে হত্যা মামলায় ৩ সাংবাদিককে জড়ানোয় টিআইবি, সুজন, প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্বেগ ও ক্ষোভ কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিক্ষোভ মিছিল উলিপুর উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পীরগঞ্জ সীমান্তে ৪ মাদক কারবারির ভ্রাম্যমান আদালতে দন্ড উৎকোচ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল, রেলওয়ের ২ এ্যাটেনডেন্ট বরখাস্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের সোনাজয়ী শ্যুটার সাদিয়া আর নেই

আশ্রয়নের সন্ধানে বানভাসীরা, বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সংকট

রিপোর্টারের নাম / ৬৭ টাইম ভিউ
Update : মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪

ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা ঢল ও কয়েক দিনের প্রবল বৃষ্টির কারণে লক্ষ্মীপুর-নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি নেই এক সপ্তাহ ধরে। আশ্রয়ের খোঁজে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছুটছেন বানভাসীরা। আশ্রয় সংকটের পাশাপাশি বানভাসীরা ভুগছেন ওষুধ, সুপেয় পানি ও খাবার সংকটে।

গত এক সপ্তাহ ধরে ত্রাণ ও আশ্রয়ের খোঁজে ছোটাছুটি করছেন লক্ষ্মীপুরের মানুষেরা। বন্যায় ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ায় ৫ উপজেলার ৮ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে দিশেহারা। ১৯৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই হয়েছে মাত্র ২৫ হাজার মানুষের।-খবর তোলপাড়।

আশ্রয়কেন্দ্রেও স্বস্তি নেই। দিনে ও রাতে বেশিভাগ সময় থাকছে না বিদ্যুৎ। এ ছাড়া পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেড়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নেই পর্যাপ্ত ওষুধ, বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সরবরাহ।

ত্রাণ পৌঁছায়নি নোয়াখালীর বন্যা দুর্গত অনেক এলাকায় ত্রাণ পৌঁছায়নি নোয়াখালীর বন্যা দুর্গত অনেক এলাকায় বানভাসীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ৬৬টি মেডিকেল টিম গঠন করেছে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসন। সরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগে পৌঁছানো হচ্ছে ত্রাণ সহায়তা।

লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান বলেন, ‘আমরা সিভিল সার্জনের সাথেও যোগাযোগ রেখেছি। আমাদের স্বাস্থ্যসেবাগুলো যেন অব্যাহত থাকে, সে বিষয়ে তিনি কাজ করছেন। এ বিষয়ে ৬৬টি মেডিকেল টিম রয়েছে। সরকারিভাবে যে বরাদ্দ আমরা পেয়েছি, তা ইউএনওদের ভাগ করে দিচ্ছি। ইউএনওরা চাল ও শুকনো খাবার কিনে প্যাকেট করে বিভিন্ন জায়গায় বিতরণ করছে।’

এদিকে, নোয়াখালীর ৯ উপজেলায় সরকারি তালিকাভুক্ত আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও শহরে ও গ্রামের বিভিন্ন উঁচু দালানগুলোতে ঠাঁই নিয়েছেন বানভাসীরা। এখানেও পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই ওষুধ, পানি ও খাবার। তবে সরকারি ও ব্যক্তি পর্যায়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেয়া মানুষ পাচ্ছেন কিছুটা সুযোগ-সুবিধা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর