মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আইসিসি র‌্যাংকিংয়ে সুখবর পেল নাহিদা-জ্যোতিরা বাংলাদেশ সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি শ্রীবরদীতে থানা পুলিশের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে হত্যা মামলায় ৩ সাংবাদিককে জড়ানোয় টিআইবি, সুজন, প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্বেগ ও ক্ষোভ কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিক্ষোভ মিছিল উলিপুর উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পীরগঞ্জ সীমান্তে ৪ মাদক কারবারির ভ্রাম্যমান আদালতে দন্ড উৎকোচ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল, রেলওয়ের ২ এ্যাটেনডেন্ট বরখাস্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের সোনাজয়ী শ্যুটার সাদিয়া আর নেই

বুধবার ভেড়ামারা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেনের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী

রিপোর্টারের নাম / ৭২ টাইম ভিউ
Update : মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০২৪

জাহাঙ্গীর হোসেন জুয়েল, কুষ্টিয়া:

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রবীণ সাংবাদিক, পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ও গরীবের ডাক্তার আলহাজ্ব ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন এর বুধবার ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী। ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেনের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।

২০২১ সালে ২রা অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটের সময় বর্ষীয়ান সাংবাদিক আলহাজ্ব এ কে এম কাওছার হোসেন ভেড়ামারা মধ্যবাজার সরকারি গালর্স স্কুল পাড়াস্থ নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না—রাজিউন)। জীবিতাবস্থায় ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন একজন পরহেজগার ব্যক্তি ছিলেন। সমাজে নির্ভেজাল ভাল মানুষ হিসেবে তিনি স্বীকৃতি লাভ করে পরিচিত ও সাংবাদিক মহলে শ্রদ্ধা ও ভালবাসার স্থান লাভ করেন। খুবই বিনয়ী ও অমায়িক ব্যবহারের ব্যক্তিত্ব ছিলেন।

আলহাজ্ব ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন সাংবাদিকতায় এক কিংবদন্তী মহাপুরুষ। দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে তিন বছর। ২০২১ সালে ২রা অক্টোবর নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এমন মৃত্যু আজও স্তম্ভিত করে ভেড়ামারাবাসীকে। তার মৃত্যুর পর জানাযায় অংশ নিতে হাজার হাজার মানুষের স্রোতধারা তৈরি হয়েছিল ভেড়ামারা সরকারি কলেজ মাঠে। তার প্রতি মানুষের এমন হৃদয়স্পর্শী ভালোবাসা ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। সৎ ও ন্যায়ের এক উন্নত দৃষ্টান্ত আলহাজ্ব ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন। এ দেশের একজন পরিচ্ছন্ন সাংবাদিক নেতা। উনি খুব সহজেই মানুষের সাথে মিশে যেতেন। কোন অহংকার বা লোভ লালসা তার মাঝে ছিল না।

একজন মাটির মানুষ, যার মাঝে কোন লোভ ছিল না। পদের কাঙাল ছিলেন না তিনি। পৌরসভার তিনবার নির্বাচিত তৎকালীন কমিশনার, পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালিন সময় তার নির্বাচনী এলাকায় পায়ে হেঁটে নির্বাচনের প্রচার করেছেন। যে যখন যা দিয়েছে তাই খেয়ে আবার প্রচারণায় নেমেছেন। তাই হয়তো তিনি আজো মানুষের কাছে শ্রদ্ধার মানুষ হিসেবে বিরাজ করছেন। প্রবীণ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা মনে করেন, সৎ, আদর্শ ও ন্যায়ের অনুস্মরণীয় এবং অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন। তার সময়ে সাংবাদিক চর্চারও ভালো পরিবেশ ছিল। বর্তমানে তারা সে পরিবেশ ও জায়গা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেন। ডাঃ এ কে এম কাওছার হোসেন বেঁচে থাকলে সাংবাদিক চর্চায় আরো এগিয়ে যেত বলে মনে করছেন তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর