মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০১:৩১ অপরাহ্ন
শুভেচ্ছা বার্তা:
আলোকিত রাজারহাট একটি বহুল প্রচারিত প্রিন্ট পত্রিকা। এটি নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসছে। পত্রিকাটির পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা। আলোকিত রাজারহাট এর ওয়েবসাইট কয়েকদিনের মধ্যে আপনাদের মাঝে উন্মুক্ত হবে। আপনি গর্বিত সাইটটির সঙ্গে থেকে নিয়মিত খবর দেখুন ও পড়ুন। আমরা আপনার সঙ্গেই আছি। ধন্যবাদ।

দাম বেড়েছে পেঁয়াজ-ডিমের

রিপোর্টারের নাম / ১৪৬ টাইম ভিউ
Update : শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

বাজারে গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে দাম বেড়েছে ডিম ও পেঁয়াজের। তবে আগের মতোই আছে আলুর দাম। বিক্রেতাদের বরাবরের মতো একই সুর— বাড়তি দামে কিনতে হয় বলেই বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়। শুক্রবার (১২ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা গেছে, ডিমের ডজন ১৫০ টাকা ও ডিমের হালি ৫২ টাকা। যদিও গত সপ্তাহ জুড়ে ডিমের ডজন ছিল ১৪৫ টাকা। অন্যদিকে বাজারের সব ধরনের পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকার বেশি। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা করে। যদিও গত রাতেই এই পেঁয়াজের দাম ছিল ১১০ টাকা।

এ ছাড়া বাজারে বগুড়ার আলু ৮০ টাকা, লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২০০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ৩০০ টাকা, ভারতীয় আদা ৩০০ দরে বিক্রি হচ্ছে।খবর তোলপাড় ।

জানতে চাইলে বাজারে ক্রেতা আলিফ বলেন, বছরের শুরুতে যেই আলু ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে কিনেছি, সেই আলু এখন ৬০ টাকার নিচে নেই। কোনো সবজি নেই ৮০-১০০ টাকার নিচে। বিক্রেতাদের কথা শুনলে মনে হয় আমাদের দেশে সারা বছরই বন্যা হয়, সারা বছরই বৃষ্টি হয়, সারা বছরই গরম থাকে। এরা আসলে যা ইচ্ছা তাই দাম রাখে।

বাজারের আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা সবুজ বলেন, আমরা কারওয়ান বাজার থেকে যে দামে কিনে আনি, সেখান থেকে ২/৩ টাকা লাভে বিক্রি করি। যেদিন বাজার থেকে কম দামে কিনি, সেদিন কম দামে বিক্রি করি। যেদিন বেশি দামে কিনি, সেদিন বেশি দামে। ক্রেতারা শুধু আমাদের দোষ দেয়। যেখানে বাজার আপ-যাউন করে সেখানে গিয়ে কিছু বলতে পারে না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর