মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আইসিসি র‌্যাংকিংয়ে সুখবর পেল নাহিদা-জ্যোতিরা বাংলাদেশ সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি শ্রীবরদীতে থানা পুলিশের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে হত্যা মামলায় ৩ সাংবাদিককে জড়ানোয় টিআইবি, সুজন, প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্বেগ ও ক্ষোভ কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিক্ষোভ মিছিল উলিপুর উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পীরগঞ্জ সীমান্তে ৪ মাদক কারবারির ভ্রাম্যমান আদালতে দন্ড উৎকোচ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল, রেলওয়ের ২ এ্যাটেনডেন্ট বরখাস্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের সোনাজয়ী শ্যুটার সাদিয়া আর নেই

৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদবিবরণী দেয়ার নির্দেশ

রিপোর্টারের নাম / ৪৮ টাইম ভিউ
Update : রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, এ বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে দেশের সব সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে সম্পদবিবরণী দাখিল করতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছরের ৩১ ডিসেম্বর তা জমা দিতে হবে। নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে সম্পদবিবরণী জমা দিতে হবে।

রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সম্পদের হিসাবের মধ্যে আনা হচ্ছে।-খবর তোলপাড়।

মোখলেস উর রহমান বলেন, সম্পদবিবরণী জমা দেয়ার বিষয়ে একটি ফরম তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জমা দিতে হবে। না দিলে বা ভুল তথ্য দিলে মাত্রা অনুযায়ী গুরুদণ্ড বা লঘুদণ্ড দেয়া হবে। সম্পদের বিবরণী সিলগালা খামে করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে বলেও জানান তিনি।

এদিকে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও নিরীহ সাধারণ মানুষের নামে করা হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দুটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পাঠানো এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য নানা কারণে রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং নিরীহ ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য জেলা পর্যায়ে এবং মন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলাদা ‍দুটি কমিটি করা হয়েছে।

অফিস আদেশে জেলা পর্যায়ের কমিটিতে সভাপতি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং সদস্য সচিব অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ সুপারকে (মহানগর এলাকার জন্য পুলিশের একজন ডেপুটি কমিশনার) করা হয়েছে সদস্য। এ ছাড়া পাবলিক প্রসিকিউটরকে (মহানগর এলাকার মামলাগুলোর জন্য মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর) সদস্য করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর