মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৭:৩৯ অপরাহ্ন
শুভেচ্ছা বার্তা:
আলোকিত রাজারহাট একটি বহুল প্রচারিত প্রিন্ট পত্রিকা। এটি নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসছে। পত্রিকাটির পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা। আলোকিত রাজারহাট এর ওয়েবসাইট কয়েকদিনের মধ্যে আপনাদের মাঝে উন্মুক্ত হবে। আপনি গর্বিত সাইটটির সঙ্গে থেকে নিয়মিত খবর দেখুন ও পড়ুন। আমরা আপনার সঙ্গেই আছি। ধন্যবাদ।

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে বিবিসিকে জানালো ড. ইউনূস

রিপোর্টারের নাম / ৬১ টাইম ভিউ
Update : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫

নিউজ ডেস্ক: আওয়ামী লীগের আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগই সিদ্ধান্ত নেবে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। এ ছাড়া, নির্বাচন কমিশনও ঠিক করে দেবে কে বা কারা নির্বাচন অংশ নেবে।-খবর তোলপাড়।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ভারতে চলে যান। তার দল আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তা এখনো অনিশ্চিত। বাংলাদেশের আদালত তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে। এই বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘তারাই (আওয়ামী লীগ) সিদ্ধান্ত নেবে, তারা নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। আমি তো তাদের হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। নির্বাচনে কে অংশ নেবে, তা নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে।’

শেখ হাসিনার কঠোর শাসনের শিকার ব্যক্তিরা এখনো ক্ষুব্ধ। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে হাজারো বিক্ষোভকারী রাস্তায় নেমেছে, তার শাসনামলে ছাত্র বিক্ষোভকারীদের দমন-পীড়নের জন্য তাঁকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছে। বাংলাদেশের আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। তবে ভারত এখনো এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।

এদিকে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনার এক ইউটিউব ভাষণের ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার বাড়িতে হামলা হয়। এমনকি শেখ হাসিনার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িও ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে আওয়ামী লীগ অভিযোগ করেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এই সহিংসতাকে ন্যায়সংগত বলে উপস্থাপন করছে। এ বিষয়ে বিবিসি ড. ইউনূসের কাছে জানতে চাইলে, তিনি তার সরকারের অবস্থানকেই সমর্থন করেন।

ড. ইউনূস বলেন, ‘আদালত আছে, আইন আছে, থানায় অভিযোগ করা যায়। আপনি কেবল বিবিসির প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ জানিয়ে বসে থাকবেন না, থানায় গিয়ে অভিযোগ করুন এবং দেখুন আইন কীভাবে কাজ করে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর