মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কুড়িগ্রামে হত্যা মামলায় ৩ সাংবাদিককে জড়ানোয় টিআইবি, সুজন, প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্বেগ ও ক্ষোভ কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিক্ষোভ মিছিল উলিপুর উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পীরগঞ্জ সীমান্তে ৪ মাদক কারবারির ভ্রাম্যমান আদালতে দন্ড উৎকোচ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল, রেলওয়ের ২ এ্যাটেনডেন্ট বরখাস্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের সোনাজয়ী শ্যুটার সাদিয়া আর নেই ৭ কলেজের স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ পীরগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবি ও বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুুতি সভা একে অপরের ভক্ত মেহজাবীন-ফারিণ

যদি আওয়ামী লীগকে দেখেন, রাস্তায় পিটিয়ে মারবেন বললো যুবদল নেতা

রিপোর্টারের নাম / ৫৬ টাইম ভিউ
Update : মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

যুবদল নেতা রফিকুল ইসলাম বলেছেন, যদি কখনো কোনো আওয়ামী লীগকে দেখেন, রাস্তায় পিটিয়ে মারবেন। ওই…বাচ্চারা আমাদের রাস্তায় বের হতে দেয়নি, বাজারে যেতে দেয়নি। আমাদের বাজার পর্যন্ত করতে দেয়নি। এত জঘন্য রাজনীতি করে তারা।

ওই বক্তব্যের ভিডিও তিনি ফেসবুকে পোস্টও দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকেও তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ওই ভিডিও দেখা গেছে। ওই যুবদল নেতার নাম রফিকুল ইসলাম। তিনি কুষ্টিয়ার মিরপুর পৌর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রহমত আলী রব্বানের ভাগনে।-খবর তোলপাড়।

১ মিনিট ২ সেকেন্ডের ভিডিওতে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, বিএনপি ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের কাউকে তিনজন একসঙ্গে বসতে দেয়া হয়নি। বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়েছে। আমাদের নামে গায়েবি ও নাশকতার মামলা দেয়া হয়েছে। আমরা সবাই অনেক কষ্ট করেছি। তাই আপনাদের অনুরোধ করে বলব, আপনারা দলের ভেতরে কোনো গ্রুপিং করবেন না। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজনীতি করবেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বুধবার রাতে মিরপুর উপজেলার আমলা ইউনিয়নের নিমতলা বাজারে স্থানীয় বিএনপি কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন রফিকুল ইসলাম। ওই বক্তব্যের ভিডিও তার ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে। তিনি যখন বক্তব্য দেন, তখন তার সামনে দলের নেতা-কর্মীরা বসে ছিলেন। এ সময় অনেকে হাততালি দেন।

ওই বক্তব্যের বিষয়ে আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রফিকুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, গত ১৫–১৬ বছর আমরা যে পরিমাণ নির্যাতনের শিকার হয়েছি, তা ভাষায় বলা যায় না। আমার বিরুদ্ধে ১৫–১৬টা মামলা হয়েছে। বাড়িতে ঘুমাতে দেয়নি। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বসতে দেয়নি। নির্যাতনের শেষ নেই। সেই কষ্টের জায়গা থেকে আবেগে এ কথা (পিটিয়ে মারা) বলেছি। আবার এইটুকু না বললেও হয় না, বলতে হয়। নেতা–কর্মীদের ধরে রাখতে গেলে বলতে হয়।

এ বিষয়ে মিরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল হক বলেন, বিএনপি এ ধরনের বক্তব্যকে সমর্থন করে না। আমাদের এমন কোনো নির্দেশনাও নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর