সাহিত্য অঙ্গনে সুপরিচিত মুখ বিপুল চন্দ্র রায়

সাহিত্য ডেস্ক:
সাহিত্য কে বলা হয় মানব ও সমাজ জীবনের দর্পণ বা প্রতিচ্ছবি।সাহিত্যে মানব মনের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা এবং মানবজীবনের শাশ্বত ও চিরন্তন অনুভূতি প্রতিফলিত হয়।
বিপুল চন্দ্র রায় সাহিত্য অঙ্গনে সুপরিচিত মুখ। তাঁর লেখা বিভিন্ন জাতীয় স্থানীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক, পাক্ষিক, বার্ষিক পত্রিকা ও অনলাইন পত্রিকায় প্রতিনিয়ত লেখা প্রকাশিত হয়ে আসছে। এছাড়াও দেশ ছাড়িয়ে বিদেশী পত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত ছড়া কবিতার সংখ্যা প্রায় তিনশত । ছড়া-কবিতা লেখার মাধ্যমে তরুণ কবি বিপুল চন্দ্র রায় সাহিত্য অঙ্গনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন। তিনি কোনো বিশেষ কাব্যিক ধারায় সীমাবদ্ধ না থেকে সাহিত্যিক আগ্রহের বহুমুখী দিক অনুসরণ করেন,কবিতা লেখার পাশাপাশি গল্প- প্রবন্ধ লেখার আগ্রহ রয়েছে তাঁর।কবি বিপুল চন্দ্র রায় রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট থানার বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের ডাংরারহাট পাড়ামৌলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা: মৃত শ্রী রজনী কান্ত রায়, মাতা: শ্রী মতি যশোদা রাণী রায়, ঠাকুর দাদা: শ্রী নগেন্দ্র নাথ রায়(নগেন দেওয়ানি), ছোট ভাই নিপুণ চন্দ্র রায়(বিষ্ণু) । তাঁর বর্তমান অবস্থান ঢাকা, বাংলাদেশ। পেশায়: কৃষক।
শিক্ষা জীবন শুরু করেন ডাংরারহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ডাংরারহাট দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। এর পর উলিপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ,কুড়িগ্রাম হতে এইচএসসি পাশ করেন। বর্তমান সাভার সরকারি ডিগ্রি কলেজ,ঢাকা ডিগ্রি ২য় বর্ষ অধ্যয়নরত আছেন।কবির জীবনে প্রাপ্তি খুব সামান্য। পুরস্কার: শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি সম্মাননা-২০২৪ (পঞ্চিমবঙ্গ,ভারত)আয়োজনে:পরিত্যাক্ত পৃথিবী পত্রিকা । কবি কর্তৃক যৌথবই প্রকাশিত: ১২টি । সম্পাদনা বই: ১ টি (অমৃত স্মৃতি) প্রতিষ্ঠাতা প্রকাশক ও সম্পাদক মাসিক সাহিত্য পত্রিকা বাংলার শব্দচাষী।