বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শ্রীবরদীতে বিশ্ব হাত ধোওয়া দিবস পালিত নড়াইলের প্রভাবশালী হিন্দু জমিদারীর প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কালিশঙ্কর রায় পীরগঞ্জে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত পীরগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ সমাবেশ রাজারহাটে ফ্রিজের পঁচা-বাসী মাংস বিক্রি করার সময় হাতে নাতে আটক কসাই, ৩ হাজার টাকা জরিমানা কুড়িগ্রামে ভ্যান ও ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষে মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু চোরদের আটক করে আনতে গিয়ে পুলিশের গাড়ির চাবি চুরি ! রাজারহাটে ২ শতাধিক প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সার, বীজ ও কিটনাশক বিতরণ গাজায় যুদ্ধবিরতি: কারাবন্দি ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরায়েল
শারদীয় শুভেচ্ছা:
দেশ-বিদেশের সকল ধর্মাবল্মীদেরকে শরতের শারদীয় শুভেচ্ছা।- প্রধান সম্পাদিকা দিপালী রানী রায়। সকল গ্লানি মুছে যাক, জাগ্রত হোক বিবেক, পাঠক ও শুভাকাঙ্খীসহ দেশ-বিদেশের সকলকে শরতের শারদীয় শুভেচ্ছা- প্রকাশক ও সম্পাদক প্রহলাদ মন্ডল সৈকত।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মারিয়া কোরিনা আসলে কে?

রিপোর্টারের নাম / ১৯ টাইম ভিউ
Update : শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

Spread the love

চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন ভেনেজুয়েলার রাজনীতিবিদ মারিয়া কোরিনা মাশাদো।ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্র নিয়ে সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে নরওয়েজিয়ান পিস কমিটি। -খবর তোলপাড়।

নোবেল বিজয়ী মারিয়া কোরিনা ভেনেজুয়েলার একজন রাজনীতিবিদ। নোবেল কমিটি বলছে, মারিয়া ভেনেজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং একনায়কতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে শান্তিপূর্ণ উত্তরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের নেতা এবং এর আগে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভেনেজুয়েলার জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে মারিয়া ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলের প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত। ভেনেজুয়েলার নিকোলাস মাদুরো সরকার তার ওপর দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে। গত বছর মারিয়া কোরিনাকে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছিল। তার জীবনের হুমকি থাকা সত্ত্বেও তিনি সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন এবং লাখ লাখ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন। দেশের সব বিরোধীদলকে এক করেছেন তিনি। কোনো সামরিক হুমকিকেও ভয় পাননি। গণতন্ত্রের জন্য শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়ে গেছেন সবসময়।

২০০২ সালে ভোট পর্যবেক্ষণ সংস্থা সুমাতে-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নেত্রী হিসেবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন মারিয়া। ২০১৮ সালে বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় জায়গা পান তিনি। এ ছাড়া ২০২৫ সালে, টাইম ম্যাগাজিনও তাকে বিশ্বের ১০০ সর্বাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তির একজন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।

২০১২ ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন মারিয়া। তবে বিরোধীদলীয় প্রাইমারিতে হেনরিক ক্যাপ্রিলেস-এর কাছে হেরে যান তিনি। ২০১৪ ভেনেজুয়েলা বিক্ষোভের সময়, নিকোলাস মাদুরো সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন মারিয়া। ২০১৯ সালে, ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট সংকটের মধ্যে তিনি তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।

২০২৪ সালের ১ আগস্ট মারিয়া দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এ একটি চিঠি প্রকাশ করেন, যাতে তিনি বলেন যে ‘নিকোলাস মাদুরোর একনায়কতন্ত্র থেকে আমার জীবন, আমার স্বাধীনতা এবং আমার সহদেশবাসীর স্বাধীনতার জন্য শঙ্কিত হয়ে আত্মগোপন করেছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর