সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৫:১৫ অপরাহ্ন
শুভেচ্ছা বার্তা:
আলোকিত রাজারহাট একটি বহুল প্রচারিত প্রিন্ট পত্রিকা। এটি নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসছে। পত্রিকাটির পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা। আলোকিত রাজারহাট এর ওয়েবসাইট কয়েকদিনের মধ্যে আপনাদের মাঝে উন্মুক্ত হবে। আপনি গর্বিত সাইটটির সঙ্গে থেকে নিয়মিত খবর দেখুন ও পড়ুন। আমরা আপনার সঙ্গেই আছি। ধন্যবাদ।

অর্থনীতিতে নোবেল পেল যুক্তরাষ্ট্রের ৩ অধ্যাপক

রিপোর্টারের নাম / ৭৯ টাইম ভিউ
Update : সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪

অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের ৩ অধ্যাপক যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ড্যারন আসেমোগলু, একই প্রতিষ্ঠানের সায়মন জনসন এবং ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো, ইলিনয়ের অধ্যাপক জেমস রবিনসন

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ড্যারন আসেমোগলু, একই প্রতিষ্ঠানের সাইমন জনসন এবং ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো, ইলিনয়ের অধ্যাপক জেমস এ রবিনসন এ বছর অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন। বাংলাদেশ সময় আজ সোমবার (১৪ অক্টোবর) বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স তাঁদের নাম ঘোষণা করে। এর মধ্যে দিয়ে ২০২৪ সালের নোবেল মৌসুমের সমাপ্ত টানা হল। -খবর তোলপাড়।

নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে বলা হয়, কেন দেশগুলোর মধ্যে সমৃদ্ধিতে এত বিশাল পার্থক্য বিদ্যমান-এই বিষয়ে চলতি বছরের নোবেল বিজয়ীরা নতুন অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেছেন। তাঁরা দেখিয়েছেন-এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা হল সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যকার ব্যাপক পার্থক্য। ইউরোপীয় উপনিবেশিক দেশগুলোর প্রবর্তিত বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরীক্ষা করে ড্যারন আসেমোগলু, সাইমন জনসন এবং জেমস রবিনসন প্রতিষ্ঠান ও সমৃদ্ধির মধ্যকার সম্পর্ক বের করতে সক্ষম হয়েছেন। তাদের তাত্ত্বিক উপাদানগুলো ব্যাখ্যা করেছে, কেন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য বজায় থাকে এবং কীভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবর্তন আনতে পারে।

অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া শুরু হয় ১৯৬৯ সাল থেকে। গত বছর অর্থনীতিতে নোবেল জিতেছিলেন আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্লডিয়া গোল্ডিন। শ্রমবাজারে নারী অংশগ্রহণের ফলাফল সম্পর্কে বোঝাপড়ার উন্নতিতে অবদান রাখার জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেয়া হয়। এ পর্যন্ত মোট ৫৫ জন নোবেল জিতেছেন অর্থনীতিতে।

প্রতিবছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেয়া হয়। প্রত্যেক ক্ষেত্রে পুরস্কার বিজয়ীরা একটি স্বর্ণপদক, প্রশংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা (সাড়ে ১২ কোটি টাকার বেশি) পান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর